

এ বিষয়ে ব্যারিস্টার কায়সার কামাল বলেন, সম্প্রতি দুর্গাপূজা উপলক্ষে মহাদেও নদ পার হয়ে এক গ্রামে গেলে শিক্ষার্থীরা তাদের যাতায়াতের কষ্টের কথা জানায়। এরপর স্থানীয় নেতাকর্মীদের সঙ্গে পরামর্শ করে স্বেচ্ছাশ্রমের ভিত্তিতে বাঁশের সাঁকো নির্মাণের সিদ্ধান্ত নেই। এখন সাতটি গ্রামের মানুষ, স্কুল-কলেজ ও মাদরাসার শিক্ষার্থীরা নিরাপদে চলাচল করতে পারছেন। পাশাপাশি নদীর পাড়ে থাকা শ্মশানে হিন্দু সম্প্রদায়ের লোকজনও এ সাঁকোর সুবিধা পাচ্ছেন।
তিনি আরও বলেন, মানবতার কল্যাণে এবং জনহিতকর কাজে আমাদের এ ধরনের উদ্যোগ ভবিষ্যতেও অব্যাহত থাকবে।
![]()




